শিরোনাম
◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলার নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা (ভিডিও) ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলের ফসফরাস বোমা হামলা

প্রকাশিত : ০৭ জুন, ২০২০, ০১:৫৬ রাত
আপডেট : ০৭ জুন, ২০২০, ০১:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন করেছিল : জাসদ

সমীরণ রায় : [২] জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক বিবৃতিতে আরও বলেন, জাতীয়তাবাদী সংগ্রামে শ্রমিক শ্রেণির প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ও মারমুখি ভূমিকা জাতীয়তাবাদী সংগ্রাম, স্বাধিকার সংগ্রাম, স্বায়ত্বশাসনের সংগ্রামকে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে ও অতিক্রম করে স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যাওয়ার পথনির্দেশ করে দিয়েছিল।

[৩] বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, তৎকালীন আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক ও পাকিস্তানের আভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে ঐতিহাসিক ৬ দফা প্রণয়ন ও ঘোষণার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু অতি উচ্চ মেধা ও সুক্ষ রাজনৈতিক কৌশলের প্রয়োগ করেছিলেন। পাকিস্তানিদের পক্ষে যুক্তি দিয়ে ৬ দফা প্রত্যাখ্যান করা কিংবা মেনে নিয়ে হজম করা সম্ভব ছিল না। বরং ৬ দফা পশ্চিম পাকিস্তানের অভ্যন্তরেই জাতিগত নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রামকেও শক্তি যুগিয়েছে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে আধুনিক বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটেছিল, ৬ দফার মধ্য দিয়ে সেই ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ রাষ্ট্রীয় রাজনৈতিক রূপ লাভ করেছিল।

[৫] তারা বলেন, ৬ দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধুসহ নেতৃবৃন্দকে কারাবন্দি করা হয়, বাইরে থাকা অন্যান্য নেতাদের দোদুল্যমানতা, অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও নেতাদের বিরোধিতা ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের চরম শূন্যতার মধ্যে স্বাধীনতার নিউক্লিয়াস হিসাবে পরিচিত সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের স্বাধীনতাপন্থী ধারার নেতাকর্মীদের সুদূরপ্রসারী চিন্তা, দুঃসাহসিক ভূমিকা ও অক্লান্ত পরিশ্রমেই ৬ দফার পক্ষে শ্রমিক শ্রেণি, বস্তিবাসীসহ সাধারণ মানুষকে ৬ দফার পক্ষে টেনে আনা ও ৭ জুনের হরতালে রাজপথে সংগ্রামে অবতীর্ণ করা সম্ভব হয়েছিল।

[৬] তারা ঐতিহাসিক ৭ জুনে স্বাধীনতার নিউক্লিয়াসের তিন কাণ্ডারি সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদসহ তৎকালীন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের প্রতিও গভীর শ্রদ্ধা জানান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়