বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] ইতিমধ্যেই প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘাটতি পুরণের ঋণ পেয়েছে বাংলাদেশ। আরো প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ জুনের শেষ দিকে ছাড় হবে বলে আশা করছে অর্থমন্ত্রণালয়।
[৩] ছাড় করা ঋণের মধ্যে রয়েছে,এশিয়ান ডেভলাপমেন্ট ব্যাংকের ৫০০ ও বিশ্বব্যাংকের ২৫০ মিলিয়ন। আর যারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সেই সংস্থাগুলো হলো,জাইকা, আইডিবি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
[৪] আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থা মুডিজের রেটিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান বি-৩। এটি ঋণ পাওয়ার মূল্যায়ণে নেগেটিভ হিসাবে বিবেচিত হয়।ঋণ পেলেও বেশি সুদে তা নিতে হয়।
[৫] চলতি অর্থ বছরে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ নির্ধারণ করা ছিল জিডিপির ৫ শতাংশ। কিন্তু এটি বৃদ্ধি পেয়ে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ হতে পারে। রাজস্ব আয় কমে যাওয়ায় ঘাটতি হয়েছে। তাই বৈদেশিক সংস্থার কাছে ঋণ চেয়েছে সরকার।
[৬] চলতি বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। সম্প্রতি তা সংশোধন করে ঘাটতির পরিমাণ বৃদ্ধি করে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে।