আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] তারা বলছেন, গণ বিক্ষাভ দমনে সেনাবাহিনী ব্যবহার করতে গেলে, বর্ণবৈষম্য আরও প্রকটভাবে প্রকাশ পাবে। সিএনএন।
[৩] ট্রাম্প প্রশাসনের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস এ বিষয়ে বলেছেন, এ ধরণের সিদ্ধান্ত নিলে প্রেসিডেন্টকে ছাড়াই মার্কিনিদের একতাবদ্ধ হতে হবে।
[৪] তিনি বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প আমার দেখা প্রথম আমেরিকান প্রেসিডেন্ট যিনি তার জনগনকে একতাবদ্ধ করার কোনও চেষ্টাই করেন না। এর বদলে তিনি আমাদের বিভক্ত করতে চান। আমরা ৩ বছর ধরে অতি অপরিণত নেতৃত্ব প্রত্যক্ষ করছি।
[৫] সেনা মোতায়েনের প্রকাশ্য সমালোচনা করেন বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এসপারও। তিনি বলেছেন, কোনওভাবেই সেনা নিয়োগের পক্ষে নয় পেন্টাগন। ট্রাম্প চোখ বন্ধ রেখে বর্ণবাদকে আরও উস্কে দিচ্ছেন।
[৬] সেনাবাহিনীর বর্তমান এক জেনারেল বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প সেনাবাহিনীকে শিশুর হাতের খেলনা মনে করছেন। প্রয়োজনে কমাণ্ডার ইন চিফের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করবে তার সেনারা। [৭] মেরিন কর্পসের এক জেনারেল বলেন, সামরিক বাহিনীকে কখনই শেখানো হয়নি কিভাবে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। তাদের কাছে টিয়ার গ্যাস বা মরিচের গুড়ো থাকে না। তারা একটা কাজই জানে, আঙুল দিয়ে ট্রিগার পেচিয়ে ধরা। বিক্ষোভ দমনের জন্য সামরিক বাহিনী ব্যবহার করার অর্থ হবে, তাদের জনগনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়া। সম্পাদনা : ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :