বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] সাধারণ ছুটি উত্তোর স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে নাগরিক প্ল্যাটফর্মেও আলোচনায় বিভিন্ন বক্তার সারমর্ম টেনে ড. দেবপ্রিয় বলেন, ছুটি শেষ হওয়ার পর মানুষের মধ্যে রোগের বিস্তার বেড়েছে। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। আরো ১৫দিনের লকডাউন দিলে এটি সরকারের দূর্বলতা বলে বিবেচিত হবে না। বরং মানুষকে বাঁচানোর জন্য তা হবে প্রয়োজনীয়।
[৩] তিনি হার্ড ইমিউনিটির বিষয়ে বলেন, এই দিকে যেতে হলে দেশের বর্তমান জনসংখ্যার কোটি ৬০ লাখ লোক আক্রান্ত হতে হবে। আর এসময়ে মারা যাবে ১ লাখ ৬০ হাজারের মতো মানুষ। তারপরেও বলা যাবে না, হার্ড ইমউনিটি কত দিনের জন্য কার্যকর থাকবে। কারণ কোভিডের বিষয়ে বিজ্ঞানীরা এখনো সুনিদৃষ্ট তথ্য পায়নি।
[৪] এবিষয়ে আইসিডিআরবির ইমিউলজিস্টও বলেন হার্ড ইমউনিটর বিষয়টি অন্য রোগের ক্ষেত্রে চিন্তা করা যায় কিন্তু কোবিড ১৯এর ক্ষেত্রে এখনো চিন্তা করা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, ঢাকা ডিভিশনেই কোভিডে আক্রান্ত ৮৯ শতাংশ। আর ঢাকায় বর্তমানে ৫০ শতাংশ মানুষ কোভিডে আক্রান্ত।
[৫] এ ছাড়াও বক্তারা ফার্মেসি গুলোর উপর সরকারের তদারকি বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় সমন্বয়হীনতা, বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতকে সরকারি খাতের সঙ্গে সমন্বয় করা ও শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্যের সুরক্ষার বিষয়েও কথা বলেন। কোনকোন বক্তা দেশে কোভিডে আক্রান্তদের মধ্যে কতজন অন্য রোগে মারা গেছেন সে বিষয়টিও পর্যালোচনার দাবি জানান। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :