প্রিয়াংকা : [২] দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণের ফলে মার্চের মাঝামাঝি থেকেই বন্ধ হয়ে যায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এরপর লেখাপড়ার ক্ষািত পুষিয়ে নিতে চালু হয় অনলাইনে শিক্ষা দান।
[৩] শিক্ষাবিদরা ধারণা করছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রয়োজন সঠিক ও সমন্বিত পরিকল্পনা। যদি তা না করা হয় তাহলে অনেক শিক্ষার্থীদেরই লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যাবে।
[৪] রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি শিশুদের বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশু শ্রমের হার বাড়বে। বাল্য বিবাহ বৃদ্ধি পাবে। ফলে সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাচ্চাদের ওপর যেন চাপ না পরে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
[৫] এর মধ্যে প্রতিদিনই বাড়ছে সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি না হলে খুলবে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এইচএসসি পরীক্ষাও সহসা অনুষ্ঠিত হবে না বলে জানানো হয়েছে।
[৬] যদিও সোমবার থেকে সীমিত আকারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য খোলার অনুমতি দেয়া হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যকমের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণ ও শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সূত্র : একুশে টিভি