আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] পুলিশি নির্যাতনে এই কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি হত্যার ঘটনায় সরগরম পুরো যুক্তরাষ্ট্র। আন্দোলনে বেগ আনতে ব্যবহার হচ্ছে জ্বালাময়ী স্লোগান। এতে পুরাতন ও ঐতিহ্যবাহী স্লোগান যেমন ব্যবহার হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন স্লোগান।
[৩] যেই স্লোগানটি সবার নজর কেড়েছে, তা হলো- আই ক্যান্ট ব্রিদ। এটিই ছিলো জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর আগে শেষ বাক্য। শেতাঙ্গ পুলিশের হাটুর নিচে তিনি যখন কাতরাচ্ছিলেন, তখন শ্বাস নেবার জন্য এভাবেই আকুতি জানাচ্ছিলেন। কিন্তু সে কাতরানিতে কাজ হয়নি। এই বাক্যটিকেই প্রতিবাদের হাতিয়ার করে নিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।
[৪] আরেকটি পুরাতন স্লোগান ব্যপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে এই আন্দোলনে। তা হলো- ডোন্ট শ্যুট হ্যান্ডস আপ। এ স্লোগান দেবার সময় আত্মসমার্পনের ভঙ্গিতে দু হাত উপরে তোলেন বিক্ষোভকারীরা। ২০১৪ সালে মিসৌরিতে পুলিশের গুলিতে আরেক কৃষ্ণাঙ্গ মাইকেল ব্রাউন হত্যাকাণ্ডের পর এই স্লোগান তুমুল জনপ্রিয়তা পায়।
[৫] আরেকটি বহুল ব্যবহৃত স্লোগান হলো ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটারস। এটি অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী স্লোগান। মার্টিন লুথার কিং প্রথম এই স্লোগান ব্যবহার করেন।
[৬] এছাড়াও, ডার্ক স্কিন নট আ ক্রাইম, কালার ডিমান্ডস জাস্টিস, ফাইফ হান্ড্রেডস ইয়ারস অব অপ্রেসন, নো মোর, ইত্যাতি স্লোগান বহুল ব্যবহৃত হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :