শিমুল মাহমুদ : [২] অনতিবিলম্বে গণপরিবহনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার করে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি দিয়ে বিদ্যমান ভাড়ায় জনসাধারণকে যাতায়াতের সুযোগ করে দেওয়ারও দাবি জানান বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
[৩] শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, যেকোনো সংকটে বা অজুহাতে দেশে গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ালে তা স্বাভাবিক সময়ে কমানোর কোনো নজির নেই। সরকার এক লাফে ৮০ শতাংশ ভাড়া বর্ধিত করলেও প্রকৃতপক্ষে বাস মালিকরা নানা ছলচাতুরী করে ১২০ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়িয়ে দেবে।
[৪] সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধের পদক্ষেপ না নিয়ে, জ্বালানি তেলের মূল্য না কমিয়ে, পরিবহনের চালক-শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ সম্পর্কিত কোনো প্রকার প্রশিক্ষণ না দিয়ে, গণপরিবহন চালুর মধ্য দিয়ে জনগণকে চরম ঝুঁকির মধ্যে ফেলা হচ্ছে। সড়কে নারকীয় পরিবেশের কোনো প্রকার উন্নতি ঘটানো ব্যতিরেকে উল্টো গণপরিবহনের ভাড়া বাড়িয়ে দিয়ে সরকার সড়কে নৈরাজ্য ও যাত্রী হয়রানি আরও বৃদ্ধির সুযোগ তৈরি করেছে।
আপনার মতামত লিখুন :