মহসীন কবির : [২] শনিবার (২৯ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (মহাপরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এ তথ্য জানান।
[৩] তিনি জানান, করোনায় মোট মারা গেছেন ৬১০ জন। মোটা আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪৬০৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০টি আরটি-পিসিআর ল্যাবরেটরিতে ৯৯৮৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো দুই লাখ ৯৭ হাজার ৫৪ জনের।
[৪] তিনি জানান, ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩৬০ জন, মোট সুস্থ হয়েছেন ৯৩৭৫ জন। মৃতদের মধ্যে ২৫ জন পুরুষ ও তিনজন নারী। জেলাভিত্তিক বিশ্লেষণে ঢাকা বিভাগে ১৮ জনএবং অন্যান্য জেলার ১০ জন। এর মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ২৬ জন এবং বাড়িতে ২ জন।
[৫] তিনি জানান, মৃতদের বয়স বিশ্লেষণে ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ২ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৩ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৬ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৯ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৪ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ৪ জন। ২৮ জনের মধ্যে ২৫ জন পুরুষ ও তিনজন নারী। এ নিয়ে মোট প্রাণহানি হলো ৬১০ জনের।
[৬] অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনের নেওয়া হয়েছে ৪৬৯ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনের আছেন ৫ হাজার ৫২৯ জন। এছাড়া আইসোলেশন থেকে ছাড় পেয়েছেন ৮০ জন, এ পর্যন্ত মোট ছাড় পেয়েছেন ২ হাজার ৮৯০ জন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ২১ দশমিক ০২ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
[৭] আপনার সুস্থতা আপনার হাতে উল্লেখ করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে চলতে সকলের প্রতি আহবান জানানো হয়। দেশে নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। আর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
আপনার মতামত লিখুন :