শিমুল মাহমুদ : [২] আইইডিসিআর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, জীবনের জন্য হলেও সীমিত আকারে সব কিছু খুলতে হবে। যারা স্বাস্থ্য বিধি মানবে তাদের পেপারস দিয়ে কাজের সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনো গার্মেন্টেসে যদি ১০ হাজার শ্রমিক কাজ করে। এরা একি সিপ্টে একি ফ্লোরে পৃথিবীতে এখন আর কাজ করতে পারবে না।
[৩] তিনি বলেন, মাস্ক ব্যবহার করা, হাত ধোয়ার অভ্যাস জীবনের অঙ্গ করে নেওয়া এবং শারীরিক দূরত্ব মেনে চলা এটা অন্তত আগামী দু’বছরের জন্য করতে হবে। অর্থাৎ আগে জীবন আর এখন আর থাকছে না।
[৪] জাতীয় টেননিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, আমাদের জীবনের ধরণটা কার্যক্ষেত্রে, ইন্ডাস্টিতে, স্কুল কলেজে, চাকরিস্থলে, বাজারে একটা পরিবর্তন আসবে সে পরিবর্তনটা আমাদের অভ্যাসে পরিণত করতে হবে।
[৫] তিনি বলেন, কৌশল পত্র অফিস আদালত আর আগের নিয়মে চলতে পারবে না। শারীরিক দূরত্ব মেনে সাড়তে হবে কাজ। কলকারখানা যন্ত্রস্থাপনেও মানতে হবে নিদিষ্ট দূরত্ব। যাতে শ্রমিকদের মধ্যে তিন ফুট দূরত্ব বজায় থাকে।
[৬] গণপরিবহনের আসন বিন্নাসেও আনতে হবে আনতে হবে সংস্কার। যাতে যাত্রীদের মধ্যে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকে। সবখানেই থাকতে হবে জীবানুনাশক ব্যবস্থ্যা। মাস্ক পড়া, হাত ধোয়া ও শারীরিক দূরত্ব মেনে চলাকে প্রতিদিনের সাধারণ চলা ফেরায় অভ্যাসে পরিণত করতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :