এস এম নূর মোহাম্মদ : [২] সুপ্রিম কোর্ট ও নিম্ন আদালত থেকে ১০ দিনে এ জামিন দেয়া হয়। এর মধ্যে নিম্ন আদালতে ২০ হাজার ৯৩৮ ও হাইকোর্টে ৭৫ আসামির জামিন হয়। নিম্ন আদালতে আসা ৩৩ হাজার ২৮৭ টি আবেদন নিষ্পত্তি করে এসব জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
[৩] ১১ মে থেকে জামিন দেয়া শুরু হয়। সেদিন কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালাতে এক আসামির জামিনের খবর আসে। ১২ মে সারাদেশে ১৪৪ জন, ১৩ মে ১ হাজার ১৩ জন, ১৪ মে ১ হাজার ৮২১ জন, ১৭ মে ৩ হাজার ৪৪৭ জন, ১৮ মে ৩ হাজার ৬৩৩ জন, ১৯ মে ৪ হাজার ৪২ জন ও ২০ মে ৪ হাজার ৪৮৪ জনের জামিন হয়।
[৪] ঈদের ছুটির পর ২৭ মে ৮৭৬ জন এবং ২৮ মে ১ হাজার ৪৭৭ জনকে জামিন দেয় নিম্ন আদালত। এর আগে দীর্ঘ সময় আদালত বন্ধ থাকার পর ভার্চুয়ালি মামলা শুনানি করতে অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপরই ১০ মে নিম্ন আদালতের ভার্চুয়াল কোর্টে শুধু জামিন শুনানি করতে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
[৫] এদিকে করোনা পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালতে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি। শনিবার বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা ভিডিও কনফারেন্সে এ বৈঠকে অংশ নিবেন। যদিও পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত পরিধি বাড়িয়ে ভার্চুয়াল কোর্ট চালানোর পক্ষে মত দিয়েছেন অনেক আইনজীবী।
আপনার মতামত লিখুন :