রাশিদ রিয়াজ : [২] কারণ একটাই করোনাভাইরাস সঙ্কট। গত এপ্রিল থেকে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত এ সঙ্কটে ভারতের অর্থনীতি এ পরিমান সঙ্কুচিত হবে। আরটি
[৩] আগামী তৃতীয় প্রান্তিকে করোনা সঙ্কট ভারতের অর্থনীতিতে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠবে। এসএন্ডপি’র এই পূর্বাভাসের সঙ্গে মিল রেখে আভাস দিয়েছে আরেক রেটিং এজেন্সি ফিচ এন্ড ক্রিসিল। এর আগে গত এপ্রিলে এসএন্ডপি বলেছিল ভারতের প্রবৃদ্ধি ১.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। মুডি পূর্বাভাস দিয়েছিল ২০২১ অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি হবে শূণ্য শতাংশ।
[৪] করোনা আক্রান্ত না হলে এ বছর ভারতের অর্থনীতি সাড়ে ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেত পূর্বাভাস দিয়েছিল এসএন্ডপি। আগের বছর তা বৃদ্ধি পায় সাড়ে সাত শতাংশ। এবং ভারতের প্রবৃদ্ধির হার গত বছর ছিল সাড়ে ৬ শতাংশ।
[৫] অধ্যাপক ওলফ বুম বাস্টকে বলেছেন করোনা ভারতের বিশ্বঅর্থনীতির শীর্ষ কাতারে দাঁড়াবার পথকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে।
[৬] গত সপ্তাহে ভারতে দিনে গড়ে ৬ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করতে লকডাউন ধীরে ধীরে তুলে নেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার। ইতিমধ্যে তিনবার লকডাউনের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
[৭] ভারতের সেবাখাতে সবচেয়ে বেশি মানুষ কাজ করে এবং এখাতটি ভয়ানকভাবে করোনার কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এসএন্ডপি এও বলছে ভারতের অর্থনীতির ওপর এ ধাক্কা বড় ও স্থায়ী আকারেই জেঁকে বসছে।
আপনার মতামত লিখুন :