লাইজুল ইসলাম: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, রেমডেসিভির এখনো সরকারের কাছে মেডিকেল টেস্টের জন্য আছে। এটি আমরা নির্ধারিত কোভিড হাসপাতালগুলোতে দিচ্ছি। এর বাইরে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ভবিষ্যতে কথা এখই বলা যাচ্ছে না। এর সফলতা বা দামের ওপর নির্ভর করবে।
[৩] ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, রেমডেসিভির করোনা রোগের জন্য ১০০ ভাগ নিশ্চিত ওষুধ না। তারওপর এর দাম অনেক। এর পার্শ প্রতিক্রিয়া আছে বলে শোনা গেছে। এগুলো সবই আমাদের দেখতে হচ্ছে। তাই এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নয় বেসরকারি হাসপাতালে দেওয়ার ক্ষেত্রে।
[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরর দ্বায়িত্বশীল কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রাইভেট হাসপাতালগুলোকে এখনই এটা দেওয়া যাবে না। এই ওষুধ ব্যবহারে বেশ কিছু বিষয় মেইন্টেইন করতে হয়। এগুরো না করা হলে হিতে বিপরীত হতে পারে। সাধারণের হাতে তো এই ওষুধ ছাড়াই যাবে না।
[৫] অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের সহযোগ পরিচালক আয়শা আক্তার বলেন, এই ওষুধ এখন শুধু সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হাসপাতালগুলোতে পর্যায় ক্রমে যাচ্ছে। এর বাইরে বিক্রির কোনো সুযোগ নেই। তাছাড়া সাধারণ রোগিদের এটি ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই।
[৬] সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. উত্তর বড়–য়া বলেন, এই ওষুধটি এখনই প্রাইভেট হাসপাতালে দেওয়া যাবে না। এতে সমস্যা হতে পারে। পার্শ প্রতিক্রিয়া হলে তখন দ্বায় কে নিবে। সব কিছু চিন্তা করে এর ব্যবহার করা প্রয়োজন।
আপনার মতামত লিখুন :