কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা. আবু মোহাম্মদ তোহা সংক্রমণের তথ্য জানিয়ে বলেন, সর্বশেষ সোমবার পাওয়া রিপোর্টে নতুন করে একজন রোহিঙ্গা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
[৩] প্রথম দফায় শনাক্ত হওয়ার পর আইসোলেনশন সেন্টার ও হ্যান্ডওয়াশিং সেন্টার স্থাপন করেছে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলো।
[৪] আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে মানবিক বিপর্যয়ের বিষয়ে সতর্ক করেছেন সহায়তার কর্মীরা।
[৫] ইউএনএইচসিআরের মুখপাত্র আন্দ্রেজ মাহেকি জানিয়েছেন, তদন্ত দল সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। মহামারীর মধ্যে এই জনগোষ্ঠী বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
[৬] বাংলাদেশের শরণার্থী কমিশনার মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে প্রায় চার হাজার শরণার্থীকে তাদের ব্লক থেকে বের না হতে বলা হয়েছে।
[৭] জাতিসংঘ বলছে, জনাকীর্ণ শিবিরগুলিতে প্রায় আড়াইশ আইসোলেশন বেড বসানো হয়েছে।
[৮] অক্সফাম বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর দীপঙ্কর দত্ত বলেন, প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪০ হাজার মানুষের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা অসম্ভব।
[৯] এক টয়লেট অনেকে ব্যবহার করায় বিষয়টি আরও কঠিন হবে।
[১০] বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটার পর গত ১১ মার্চ থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প অবরুদ্ধ করা হলেও তার মধ্যেই সংক্রমণ ঘটল।
আপনার মতামত লিখুন :