শিরোনাম
◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ

প্রকাশিত : ২৭ মে, ২০২০, ১২:০৯ দুপুর
আপডেট : ২৭ মে, ২০২০, ১২:০৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আয় নেই, ঋণ করে ব্যয় বাড়াও, ২০২০-২১ সালের বাজেট হবে এমনটাই

বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] সাবেক এনবিআর সদস্য আমিনুর রহমান বলেন, চলতি বাজেটের ধরণ ছিল আয়ও নেই ব্যয়ও নেই। এবারে কিন্তু সরকারে আয় না থাকলেও ব্যয় বাড়াতে হবে। সাধারণ মানুষের হাতে অর্থ দিতে হবে। তবেই উন্নয়নের ধারবাহিকতা থাকবে। তাই বাজেটে জোর দিতে হবে ঋণের উপরে। সরকার যে আর্থিক রিলিফের যে ঘোষণা দিয়েছে। তাতে ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নেয়া যাবে না। করোনায় মানুষের সেভিংসের অবস্থাও খারাপ। তাই ভরসা একটাই বিদেশি ঋণ।

[৩] অর্থনীতিবিদ ড. বিনায়ক সেন জানান, কোভিড থেকে অর্থনীতিকে বাঁচাতে বাজেটে প্রধানত ৩ সেক্টরে অর্থ ব্যয় বাড়াতে হবে। এক স্বাস্থ্য খাতে। সিপিডি বলেছে জিডিপির ৩ শতাংশ বরাদ্দ রাখতে। দ্বিতীয় হলো শিক্ষায়, তৃতীয় হলো প্রযুক্তিতে। এই ব্যয় নিশ্চিত হলে আগামীতে ২০২০-২১ সালে জিডিপির হার হবে সাড়ে ৬ শতাংশ।

[৩] অর্থনীতিবিদ এবি মির্জ্জা আজিজ জানান, চলতি বাজেটে ১ লাখ ৪৫ লাখ টাকার ঋণ নিবে বলে ঘোষণা করেছিল। এরমধ্যে বিদেশি ঋণের টার্গেট ছিল ৬৪ হাজার কোটি টাকার। কিন্তু বিদেশি ঋণ পুরোটা আনতে পারেনি। তাই আগামী বছরেও আনতে পারবে কিনা সন্দেহ রয়েছে। কারণ সব দেশইতো ঋণের জন্য চেষ্টা করছে।

[৪] অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের বাজেটের আকার হবে ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছর ছিল ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার। মূল্যস্ফিতি সাড়ে ৫ শতাংশ ধরলে আসলে বাজেটের আকার এবারে কমানো হয়েছে।

[৫] সরকারের আয়ের ৬৫ শতাংশ যোগান দেয় রাজস্ব বোর্ড। তারা সব মিলিয়ে ১ লাখ কোটি টাকা কম আয় করেছে। তাদের আয় করার কথা ছিল ৩ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার। নন ট্যাক্স আয় কমে গেছে করোনায়।নন এনবিআর অবশ্য বেড়েছে সকল কর্পোরেশনের উদ্বৃত্ত অর্থ এনে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়