বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] কয়রার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমিত কুমার সাহা জানান, কেন পানিতে নামাজ পড়তে হলো, এর পিছনে কোন উদ্দেশ্য ছিল কিনা বা শুকনা জায়গা থাকলেও সেখানে পর্যাপ্ত স্থান ছিল কিনা এগুলো তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আজ খুলনার বিভাগীয় কমিশনার ঘটনাস্থলে আসবেন ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলবেন। ঘটনা স্থলে কয়েকদিন ধরেই কাজ চলছিল।
[২]ঘুর্ণিঝড় আম্পানে খুলনার কয়রা উপজেলার ২নম্বর কয়রা গ্রামের একটি বেঁড়িবাঁধ ভেঙ্গে যায়। এটি মেরামতের জন্য উপজেলা চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম স্থানীয়দের নিয়ে কয়েকদিন ধরেই স্বেচ্ছা শ্রমে কাজ করছিলেন।
[৩] স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অভিযোগ। শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগ দেন স্থানীয় খুলনা দক্ষিণের জামায়াতে ইসলামের আমীর আখম তমিজ উদ্দিন। তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান পদে পরাজিত প্রার্থি।
[৪] আখম তমিজ ও তার কিছু লোকজন হঠাৎ করেই বলে উঠেন, পানিতেই নামাজ হবে। নামাজের নেতৃত্ব দেন আখম তমিজ উদ্দিন। তখন অনেকের অমত থাকলেও ধর্মিয় বিষয় বলে মেনে নেয়া হয়। কিন্তু পাশেই শুকনা ও উঁচু জায়গা ছিল।
আপনার মতামত লিখুন :