রাশিদ রিয়াজ : [২] মার্কিন নৌবাহিনীর প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকার একটি জাহাজ ইউএসএস পোর্টল্যান্ড থেকে থেকে উড়ন্ত একটি ড্রোনকে লক্ষ্য করে লেজার রশ্মি ছোড়া হলে ড্রোনটি ভস্মীভূত হয়। সিএনএন
[৩] ২০১৭ সালে পারস্য উপসাগরে মার্কিন পরিবহন জাহাজ ইউএসএস পোনস থেকে ৩০ কিলোওয়াট শক্তির লেজার অস্ত্র পরীক্ষা করা হয়। তখন লেফটেন্যান্ট কেল হিউজেস বলেছিলেন বাতাস বা দূরত্ব কোনো বিষয় নয় নির্দিষ্ট লক্ষ্যে প্রবল মাত্রায় ফোটন নিক্ষেপ করা হয় যা আলোর গতিতে আঘাত হানে। গত ১৬ মে ফের মার্কিন নৌবাহিনী এধরনের অস্ত্র পরীক্ষা করল।
[৪] লেজার অস্ত্রের শক্তি সম্পর্কে কিছু বলা না হলেও ২০১৮ সালে ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্রাটেজেক স্টাডিসের এক প্রতিবেদনে তা দেড়’শ কিলোওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন বলা হয়েছিল।
[৬] পোর্টল্যান্ডের কমান্ডিং অফিসার ক্যাপ্টেন ক্যারি স্যান্ডার্স বলেন, এধরনের লেজার অস্ত্র ড্রোন, অচেনা বস্তু ও ছোট খাট বিমান ধ্বংশ করতে বিশেষভাবে পারঙ্গম। এধরনের সাফল্য নৌবাহিনীর নতুন সামর্থ্যরে কথাই জানান দেয়।
[৭] মার্কিন নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে এ লেজার অস্ত্রকে নির্দেশিত শক্তির অস্ত্র বলা যায় যা ড্রোন ছাড়াও ছোটখাটো নৌকার বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যাবে। তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতাকে এধরনের অস্ত্র আরো বিস্তৃতি ঘটাবে।
আপনার মতামত লিখুন :