শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ২২ মে, ২০২০, ০৩:১৭ রাত
আপডেট : ২২ মে, ২০২০, ০৩:১৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী কোস্ট গার্ডের ৬ জাহাজ উদ্ধার কাজে নিয়োজিত

সুজন কৈরী : [২] বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো থেকে লোকজনকে বিভিন্ন সাইক্লোন সেন্টার ও কোস্টগার্ড স্টেশনে গত দুইদিন ধরে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়েছিল। বাহিনীর সদস্যরা উপকূলীয় অঞ্চলের সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, ভোলা, চট্টগ্রামের অধীনস্থ দ্বীপ ও সুন্দরবন তৎসংলগ্ন এলাকাগুলো থেকে ২ হাজার ২০৫ জনকে স্টেশনে আশ্রয় দিয়ে তাদের ইফতার ও খাবারের ব্যবস্থা করেন।

[৪] কোস্ট গার্ড জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী কোস্ট গার্ডের ৬ জাহাজ ও বোটগুলো উদ্ধার কাজে নিয়োজিত রয়েছে। লোকজনকে সাইক্লোন সেন্টারের আনা এবং তাদেরকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় বিভিন্ন নির্দেশনা দেয়ার মাধ্যমে সচেতন করা হয়। কোস্ট গার্ডের দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় দেশের উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় উপলক্ষে বিভিন্ন মানুষকে সচেতন করা হয়। তাদের স্টেশনে আশ্রয় দিয়ে ইফতারের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।

[৫] ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী কোস্ট গার্ডের সদস্যরা তাদের শুকনো খাবার ও বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী দিয়ে সহায়তা ছাড়াও কোস্টগার্ড তাদের সদস্যদের মাধ্যমে দুর্যোগকালীন ও ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা সেবা দেয়ার ব্যবস্থা করে। উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের মাঝে কোস্টগার্ডের সকল ধরনের সেবা ও সহযোগিতা প্রতিনিয়ত খোলা ছিল। উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের সহযোগিতার জন্য কোস্টগার্ড ঢাকা-চট্টগ্রাম, খুলনা-বরিশালসহ বিভিন্ন অঞ্চলে তাদের হেল্প সেন্টার বা হেল্পলাইন চালু করে। যার মাধ্যমে যেকোনো ফোন কলে উপকূলীয় মানুষকে সহায়তা করা ও তাদের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়