মুসা আহমেদ: [২] মার্চে বিশ্বজুড়ে করোনার প্রাদুর্ভাবের পর তলানিতে পড়ে যায় তেলের দর। এরপর বেশ কয়েকবার উঠানামা করে তেলের দর। করোনার মধ্যে ব্যাপক ধসের আতঙ্ক থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের তেলে মজুদ কমিয়ে দেয়ায় অবশেষে মার্চের পর বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ পর্যায়ে দাঁড়ায় অপরিশোধিত তেলের দর। রয়টার্স
[৩] অপরিশোধিত তেল কোম্পানি ব্রেন্ট জানায়, বৃহস্পতিবার তেলের দর ১.৭ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি দাঁড়ায় ৩৬.৩৭ বিলিয়ন ডলার। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মত দাম বেড়ে যায় তেলের। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, গেলো বছরের তুলনায় এবার জুলাইয়ে ৬২ শতাংশ পর্যন্ত তেল বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে।
[৪] এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটে ১.৮ শতাংশ বেড়ে ব্যারেলপ্রতি দাঁড়ায় ৩৪.১০ ডলার। তবে জুলাইতে ৬১ শতাংশ বিক্রির সম্ভাবনা দেখছে প্রতিষ্ঠানটি।
[৫] এ বিষয়ে আইএইচএস মার্কিতের সহ-সভাপতি ভিক্টর শাম বলেন, অপেক প্লাস জটিলতার মধ্যেও তেলের সরবরাহ অব্যাহত রাখা হচ্ছে। তেলের বাজার আগের মত ফেরাতে উত্তর এশিয়ার দেশ বিশেষ করে চীনের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। তেলের বাজার চাঙ্গা রাখতে সঠিক নির্দেশনায় কাজ করা হচ্ছে।
[৬] এর আগে গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র অপরিশোধিত তেলের মজুদ কমায় ৫ মিলিয়ন ব্যারেল। তবে এর আগে মজুদ ১.২ মিলিয়ন বাড়াবে বলে আশা করা হলেও হঠাৎ মোড় ঘুরিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
আপনার মতামত লিখুন :