মাহফুজুর রহমান
সম্ভবত খুব শিগগিরই বিশ্ব রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন আসছে। এমন একটি কথা আমি আগে থেকেই বলে আসছি যে ইরান একাই ভেনিজুয়েলার পথে এই ভয়ংকর ট্যাংকার অভিযানে নামেনি, ইরানের পিছনে চীনের সম্পুর্ন মদত রয়েছে, সাথে রাশিয়ার প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত আছে। এই ট্যাংকার বহরের প্রত্যেকটিতে রয়েছে সর্বাধুনিক ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্র। ইরান নিজেও জানে যে এই ট্যাংকার বহরের ঝুঁকি কতোটুকু , হয়তো তারা নিজ দেশের অভ্যন্তরে তো বটেই, মধ্য প্রাচ্যের সব দেশের অনুগত মিলিশিয়াদের সর্বোচ্চ এলার্ট দিয়েই রেখেছে। ইরান সরকারিভাবে নিজেও বলেছে যে, এই ট্যাংকার বহরে আমেরিকার কোনো বাধা ইরান মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই রেখেছে।
এই যে নর্থ কোরিয়ার এতো ফালাফালি সেইটা কি কিম একাই করছে? নাকি কিমের এই ব্যয় নির্বাহ করার সামর্থ্য রয়েছে? এই যে প্রায় প্রত্যেকদিন পটকা ফোটানোর মতো নর্থ কোরিয়া যে ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করছে তা কি এমনি এমনি? চীনের হাত রয়েছে। যে কাজ চীন নিজে সরাসরি করতে পারছে না সেই কাজ তারা কিমকে ও ইরানকে দিয়ে করাচ্ছে। আবার জাতিসংঘের বিভিন্ন ফোরামে ভেটো ও সমর্থন দিয়েও যাচ্ছে। আমার সন্দেহ হয়, পাকিস্তানও হয়তো বাধ্য হয়েই ইরানের পথে হাঁটবে যদি আমেরিকা বেশি বাড়াবাড়ি করে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :