আরিফ রহমান : বিদ্যানন্দের নামে সামনে আরও অনেক মামলা হবে। কারণ বিদ্যানন্দের ওপর মানুষের আস্থা যতো বাড়বে, মাজার-মসজিদ-মন্দির- ইসকন-মাদ্রাসা হাতে আসা শত কোটি টাকার দান-কেন্দ্রিক আর্থিক ধান্দাবাজি ততো কমবে। সায়দাবাদি পীর মামলাটা করছে। বহু হুজুর, সমাজ দেখছি এই পীরের পেছনে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন।
অথচ এই হুজুরেরাই একসময় সায়দাবাদি, কুতুববাগি, দেওয়ানবাগি পীররা যে বিরাট কাফের, মুরতাদ সেটা বলতে বলতে ফ্যানা তুলে ফেলেছেন। ইউটিউবে গেলেই এরকম বহু ভিডিও দেখা যায় যেখানে এই পীরদের কতল করার আহবান জানানো হচ্ছে। অর্থাৎ, অর্থের প্রশ্ন আসলে কাফেরও ভাই হয়ে যায়, যাকে কতল করা ওয়াজিব বলে ফতোয়া তার সাথেই জোট করা ফরজ হয়ে যায়। এখন বিবেচনা সাধারণ মানুষের হাতে।
ভোট দেওয়ার অধিকার তো হারাইসেন, নিজের দান-খয়রাত-যাকাত দেওয়ার অধিকারটা তো নিজের হাতে রাখেন ভাই! বিদ্যানন্দে দান করুন, বিদ্যানন্দকে যাকাত দিন, বিদ্যানন্দে শ্রম দিন, বিদ্যানন্দের প্রচার করুন, দেখবেন একদিন বিদ্যানন্দÑ ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়ে দেবে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :