মুসা আহমেদ: [২] করোনা মহামারির কারণে ডাকা লকডাউনে গত দুই মাস ধরে বন্ধ ছিল বিমান ফ্লাইট চলাচল। আয়ে ব্যাপক ধস নামে উত্তর আমেরিকার দুটি শীর্ষ বিমান প্রতিষ্ঠান ইউএস এয়ারলাইনস ও এয়ার কানাডার। তবে ফ্লাইট চাহিদা বাড়ায় এখন আশার আলো দেখতে শুরু করেছে এ দুটি বিমান কোম্পানি। রয়টার্স
[৩] মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠান দুটি জানায়, দিনে দিনে যাত্রীদের টিকেট বাতিল কমছে এবং টিকেট চাহিদাও ভালো দেখা যাচ্ছে। করোনা মহামারির কারণে বিমান প্রতিষ্ঠানে আর্থিক বড় ধসের পর এই ইতিবাচক লক্ষ্মণ এখন আশা জাগাচ্ছে।
[৪] এমন খবর সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পরপরই মঙ্গলবার সাউদওয়েস্ট এয়ারলাইনস্ এবং ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের শেয়ার সূচকে বেড়ে যায়।
[৫] অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটসেবায় গুরুত্ব দিয়ে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রের সাউদওয়েস্ট বিমান প্রতিষ্ঠান জানায়, চাহিদার কারণে জুনে বেশ কিছু ফ্লাইট যুক্ত করা হচ্ছে। তবে মে মাসে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ফ্লাইট কমে যাবে। এছাড়াও করোনার প্রভাবে এছর আনুমানিক ৪৫ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত ফ্লাইট কমে যাবে।
[৬] প্রতিষ্ঠানটি জানায়, আগের দুই মাসের তুলনায় জুনে বার্নরেট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ মিলিয়ন ডলারে। যা আগের দুই মাস মে ও এপ্রিলে ছিলো যথাক্রমে ৩৫ মিলিয়ন ও ৩০ মিলিয়ন ডলার।
[৭] এদিকে, এয়ার কানাডার প্রধান অর্থনির্বাহী মাইক রোসিও বলেন, বার্নরেট কোন মাসে শূন্য হবে সেটা আগে থেকেই বলা যাচ্ছে না। এগুলো নির্ভর করছে আগামী মাসগুলোর আয় অর্জনের ওপর।
আপনার মতামত লিখুন :