রাশিদ রিয়াজ : [২] গ্রিসের ছুটির দিনগুলো প্রত্যাশার চেয়ে আগেভাগেই ফিরে পাবেন পর্যটকরা। দেশটির সরকার বিমান চলাচল ও পর্যটনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সক্রিয় চিন্তাভাবনা করছে। এতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে ব্রিটেন সহ পশ্চিমা দেশের অনেক ভ্রমণ পিয়াসুরা। গ্রীষ্মের এই ছুটি কাটাতে তারা উন্মুখ হয়ে থাকে এমনিতেই। এবার করোনা লকডাউন তাদের সেই অপেক্ষাকে আরো উন্মুখ করে দিয়েছে। মিরর
[৩] গ্রিসের স্থানীয় মিডিয়াগুলো বলছে আগাম মধ্যজুন নাগাদ পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়া হবে। গ্রিস সরকার বলছে জুলাই থেকে গ্রিক সীমান্ত খুলে দেয়া হবে যাতে ইউরোপ, সেচেনজেন ও ইসরায়েল সীমান্ত খুলছে বলে পর্যটকরা দেশটিতে বেড়াতে আসতে পারে।
[৪] গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকস মিটসোটাকিস শীঘ্রই পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেয়ার ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন।
[৫] স্থানীয় মিডিয়াগুলো আরো বলছে স্বাস্থ্য বিভাগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে যাতে পর্যটকদের করোনাভাইরাস মোকাবেলায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
[৬] গ্রিসে এ পর্যন্ত ৩ হাজার করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর ২’শ ব্যক্তি মারা গেছে। দেশটিতে জরুরি ভ্রমণ এখনো চালু রাখা হয়েছে। সমুদ্র সৈকত খুলে দেয়া হয়েছে। সেখানে ভ্রমণেও এখন আর বাধা নেই।
[৭] বিভিন্ন দ্বীপাঞ্চলে ভ্রমণকারীদের আগামী মধ্যজুন থেকে যেতেও বাধা নেই। তবে গ্রিসে যাওয়া মাত্রই করোনা পরীক্ষা ও ১৪ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে থাকার বিধি চালু আছে। তবে এ বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহারের কোনো দিনক্ষণ এখনো জানা যায়নি।
[৮] আগামী পহেলা জুলাই থেকে থেসালনিকি, রোহডেস, কর্ফু ও চানিয়ার মধ্যে রায়ান এয়ার ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন :