শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৯ মে, ২০২০, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ১৯ মে, ২০২০, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ৯০ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অনলাইন ক্লাস চান না

দেবদুলাল মুন্না:[২] এ জরিপ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। রোববার রাত ৮.৩০ থেকে সোমবার দুপুর ৩.৩০ পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক গ্রুপ থেকে চালানো অনলাইন জরিপে ১,২২৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এরমধ্যে অনলাইনে ক্লাস করতে অনীহা প্রকাশ করেন ১,০৯৭ জন শিক্ষার্থী। যা জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ৮৯.৪৮ শতাংশ (প্রায় ৯০ শতাংশ)। এ জরিপটি উন্মুক্ত ছিল। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এতে অংশ নেন।

[৩]এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী ওহিদুজ্জামান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর যদি অনলাইন সুবিধা না থাকে তাহলে তো ক্লাস নেওয়া সম্ভব না। যদি ধরে নেই, ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীর অনলাইনে ক্লাস করার সুযোগ আছে, তাহলে বাকি ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী তো বাদ যাচ্ছে।

[৪] এছাড়া অনলাইনে ক্লাসের পক্ষে মত দেন ১১৩ জন শিক্ষার্থী। যা জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ৯.২২ শতাংশ। কোনো মতামত নেই এমন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৬ জন। যা জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ১.৩ শতাংশ।

[৫] করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের সকল সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার ব্যাপারে জানিয়েছে। তবে এ অবস্থায় অনলাইনে ক্লাস করার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ জানতে জরিপ চালিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ।

[৬]জরিপের সময় শিক্ষার্থীরা বলছেন, অধিকাংশ শিক্ষার্থী এখন গ্রামে অবস্থান করছেন। গ্রামে পর্যাপ্ত ইন্টারনেট পরিসেবার যেমন অভাব তেমনি সব শিক্ষার্থীর অনলাইনে ক্লাস করার জন্য ইন্টারনেটে পরিসেবা ক্রয়ের আর্থিক সামর্থ্যও নেই।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়