নাজনীন আহমেদ : দোকানপাট খুলে দেয়ার অনুমতি মানে করোনা যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়নি। অর্থনৈতিক কর্মকা- কতোটা খুলবে, তা নির্ভর করবে সেই অর্থনৈতিক কর্মকা- খোলার সাথে যে নতুন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে সেগুলো মোকাবেলায় আমরা কতোটা প্রস্তুত তার ওপর। তাই বিভিন্ন খাতের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় এগোতে হবে আমাদের।
এই মুহূর্তে করণীয় হলো : [১] ব্যাপকভাবে করোনা টেস্টের সুযোগ বাড়ানো দেশের বিভিন্ন এলাকায়, [২] সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা সুবিধা বাড়ানো। এক্ষেত্রে অক্সিজেন সুবিধা চালু করা সবচেয়ে জরুরি। বিভিন্ন স্থানে প্রয়োজনে অস্থায়ী হসপিটাল তৈরি এবং চিকিৎসা সেবা দেয়ার প্রস্তুতি রাখা। [৩] বিভিন্ন কল-কারখানা, অফিস-আদালত-সহ নানা সেক্টরকে তাদের উপযোগী নিজস্ব কর্মপরিকল্পনা করতে হবে।
সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী অর্থনৈতিক কর্মকা- খুলতে হবে। যে সকল অফিস আদালত না খুললেও চলে, সেগুলো ক্ষেত্রে বাড়িতে বসেই অফিস করা কন্টিনিউ করতে হবে। [৪] অনলাইন প্লাটফর্ম-এর মাধ্যমে কেনাকাটার সুযোগ বাড়ানো। [৫] যারা গরিব মানুষের ত্রাণের চাল বা অর্থ চুরির উদ্যোগ নিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :