শরীফ শাওন : [২] পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সামসুদ্দীন চৌধুরী বলেন, ঈদ যাত্রা ঠেকাতে শুধু পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কর্মকর্তা ও মাজিস্ট্রেটগণ এবং প্রতিটি জেলা-উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের উদ্যোগ প্রশংসার দাবীদার। তবে পণ্যবাহী যান ও ফেরীতে যাত্রী বহন বন্ধে সরকারকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
[৪] সোমবার (১৮ মে) যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ দাবী জানান।
[৫] বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৬ মার্চ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সাধারন ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। গনপরিবহণ বন্ধ ও লকডাউনের মধ্যেই পালিত হতে যাচ্ছে ঈদুল ফিতর। ঈদের আগের ৪ দিনসহ পরের ২ দিন সকল যান চলাচলে কঠোর নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
[৬] এসময় স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই গাদাগাদি করে ফেরিতে পারাপার হচ্ছে ঘরমুখী মানুষ। চলাচলে ব্যবহার করছে ব্যাক্তিগত ও পন্যবাহী যান এবং মোটরসাইকেলসহ ক্ষুদ্র ও হালকা পরিবহন। ফলে পুলিশ বাহীনির পক্ষে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে না।
আপনার মতামত লিখুন :