লাইজুল ইসলাম : [২] রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষনা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের পরিচালক ডা. মীরজাদি সেব্রীনা ফ্লোরা বলেন, হাসপাতালে আমরা রোগিদের মেডিসিন দেওয়া শুরু করতে যাচ্ছি। ইতমধ্যে আমরা রোগি সংগ্রহ করছি। যারা প্রস্তুত থাকবেন তাদেরকে নিয়ে এই কার্যক্রম শুরু করা হবে। যদি সফলতা মিলে তবে এই ওষুধকে আমরা তালিকাভ‚ক্ত করবো।
[৩] এরআগে বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. তারেক আলম, এক সহযোগী চিকিৎসককে নিয়ে প্রায় দেড় মাস গবেষণা করেন। ওষুধ প্রয়োগের মাত্র তিন দিনে ৫০ শতাংশ ও চার দিনে করোনা টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। তারা ৬০ জন রোগির ওপর এই ওষুধ ব্যবহার করেছেন বলে জানান।
[৪] ডা. তারেক আলম বলেন, আমাদের রোগিরা কেউ কেউ কোনো সিমটম ছাড়াই পজেটিভ এসেছে। তবে কারো কারো অসুস্থতা বাড়ছিলো। এমন সময় আমরা এই ওষুধটা ব্যবহার করি। এবং সফলতা পাই। ওষুধ খাওয়ার চারদিনের মাথায় টেস্ট করলেই আশা করি রিপোর্ট নেগেটিভ আসবে। তবে এজন্য আরো গবেষনা প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন তিনি।
[৫] স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, ওনারা যেটা করেছে সেটা যদি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাফল্য আসে, সেক্ষেত্রে সরকার রিসার্চ রাখবে।
আপনার মতামত লিখুন :