শিরোনাম
◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান

প্রকাশিত : ১৭ মে, ২০২০, ০৪:০৭ সকাল
আপডেট : ১৭ মে, ২০২০, ০৪:০৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোমের নাগরিকদের দেশে ফেরার সুযোগ দিলো সরকার

শেখ সেকেন্দার আলী : [২] করোনাভাইরাস মোকাবেলায় মালয়েশিয়ায় চলমান নিয়ন্ত্রণ আদেশ মুভমেন্ট কন্ট্রোল অডার (এমসিও) আওতায় বিদেশিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেকেন্ড হোমের নাগরিকদের প্রবেশের অনুমতি দিলো সেদেশের সরকার। যার কারণে প্রায় ৪ হাজার বাংলাদেশি সেকেন্ড হোমের নাগরিকরা ( যারা দেশে অবস্থান করছেন) ফিরতে পারবে যে কোনো সময়।

[৩] দেশটির সংস্কৃতি মন্ত্রী ন্যান্সি শুকরি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ১৭ই মে থেকে সেকেন্ড হোম এর ভিসা আছে তারা এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা যারা ডিপেন্ডেবল ভিসায় আছে তারা মালয়েশিয়ায় ফিরতে পারবে।

[৪] তবে যারা ফিরবেন তাদেরকে অবশ্যই সরকার নির্ধারিত স্থানে ১৪ দিন কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। কোয়ারাইন্টিনে থাকা অবস্থায় যাবতীয় খরচও তাদেরকে বহন করতে হবে। এছাড়া কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর এমসিও মেনে তাদের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।

[৫] মালয়েশিয়া সরকারের তথ্যমতে ১৮ মার্চ থেকে লকডাউন ঘোষণার পর বিভিন্ন দেশে আটকে আছেন ২৫৩ জন সেকেন্ডহোমধারী। তবে তার মধ্যে কোন দেশের কতজন (বাংলাদেশী) নাগরিক আছে তা উল্লেখ করেনি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে লকডাউনে'র মধ্যে'ই দেশটিতে মালয়েশিয়ান নাগরিক ছাড়া অন্য কাউকে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি সেদেশের সরকার। শেষ পর্যন্ত সেকেন্ড হোমের নাগরিকদের প্রবেশের অনুমতি দেয়।

[৬] উল্লেখ্য, বিগত নাজিব রাজ্জাকের সরকারের আমলে মালয়েশিয়ার ইকোনোমি শক্ত করতে এবং মালয়েশিয়াকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় নিতে ভেঙে পড়া মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক মজবুত এর জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সেকেন্ড হোমের সুযোগ দেয় নাজিবের সরকার। বেশ চলছিল সে কার্যক্রম। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি ৪ হাজার বাংলাদেশের নাগরিকেরা আবেদন করেছিল মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম এর জন্য। এদের মধ্যে বহু বাংলাদেশি পরিবার পরিজন নিয়ে মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম এর সুযোগ নিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য খুলে বসেছে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়