লাইজুল ইসলাম: [২] ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করার পর ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, কলকাতা, গুয়াংজুসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করেছে।
[৩] ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে বর্তমান অবস্থায় বিভিন্ন দেশ থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য বিশেষ করে মহামারি করোনাভাইরাসের সময়কালীন স্বাস্থ্যসেবাকে সচল রাখার জন্য চিকিৎসকদের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসামগ্রীসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী আমদানী করতে সহায়তা করছে। এছাড়া জরুরী রপ্তানী পন্য সামগ্রী বিশেষ করে গার্মেন্টস পন্য, পচনশীল দ্রব্য শাক-সবজি ইত্যাদি বিদেশে রপ্তানীতে ভুমিকা রাখছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
[৪] বর্তমানে করোনাভাইরাস মহামারির প্রাদূর্ভাবের কারনে সারাবিশ্বের সাথে বাংলাদেশের আকাশপথের পরিবহন যোগাযোগ ব্যবস্থা চরমভাবে বিঘিœত। স¤প্রতি বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সকে আন্তর্জাতিক রুটে কার্গো ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি প্রদান করে। করোনাভাইরাস এর দূর্যোগকালীন সময়ে দেশের আমদানী-রপ্তানীকে সচল রাখতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
[৫] দেশের ক্রান্তিকালে আমদানী-রপ্তানীর মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে ইউএস-বাংলা প্রত্যক্ষ ভুমিকা রাখতে পারছে। প্রতিটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফটে প্রায় ১৫ টন কার্গো পরিবহন করতে পারবে। বাংলাদেশের সাথে কার্গো পরিবহনে যেসব দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি আছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সেসব দেশে কার্গো পরিবহন করতে পারবে। ইউএস-বাংলা পরিচালিত আন্তর্জাতিক রুট সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক, কলকাতা, চেন্নাই, গুয়াংজু, মাস্কাট, দোহাসহ এশিয়ার দেশগুলোতে বিশেষ করে সৌদি আরব, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাতে কার্গো পরিবহনের পরিকল্পনা করছে।
আপনার মতামত লিখুন :