আতিকুল আলম, পটুয়াখালী প্রতিনিধি : [২] সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের কুড়িপাইকায় হত্যার উদ্দেশ্য চাচাতো ভাই ও তার পরিবারের লোকদের কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেন চাচাতো ভাই ও তার সন্ত্রাসী ছেলেরা।
[৩] পটুয়াখালীর সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের কুড়িপাইকায় হত্যার উদ্দেশ্য চাচাতো ভাই নজরুল হাং ছেলে হানিফ হাং, মনির হাং,জাফর হাং, রিপন, পিতা- আতাহার মৃধা, ও রেনু বেগমের সঙ্গবদ্ধ হয়ে হামলা চালায় সোহাগের পরিবারের উপর।
[৪] অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গত ১১ মে সোমবার বিকালে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কুড়ি পাইকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে বিকালবেলা পূর্ব শক্রতার জেরে কিছু বুেেঝ উঠার আগে সোহাগ হাং পিতা-মৃত খোকন হাং ও তার ছেলে মাসুম হাং এর উপর দেশীয় অস্ত্র দিয়া হামলা চালায় সোহাগকে মারার জন্য কোপ দিলে সেই কোপ মাথায় হারকাটা জখম হয় এতে সোহাগ ঘটনা স্থালে মাটিতে পরে যায় ও তার ছেলে মাসুম তাকে বাচাতে গেলে তাকেও দা দিয়ে কোপ দিলে সেই কোপ হাতে লেগে হারকাটা গুরুতর জখম হয়ে ঘটনা স্থালেেে মাটিতে পরে থাকে ।
[৬] এ সময় গুরুতর জখমী খোকন ও মাসুমকে স্থানীয়রা বাঁচাতে এলে সন্ত্রাসীরা দৌড়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা তাদেরকে মূমুর্ষ অবস্থায় পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে তাদের বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
[৭] পরবর্তীতে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি থাকা মোসুমের অবস্থা আরও খারাপ হলে তাকে ঢাকায় পঙ্গু হাসপাতালে নেয়া হয়। বর্তমানে মাসুমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে ।
[৮] এবিষয়ে পটুয়াখালী সদর থানার অফিসার্স ইন চার্জ আক্তার মোর্শেদ বলেন একি অভিযোগ পাওয়া গেছে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এলাকার লোকদের দাবি নজররুল ও তার সস্তানদের অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ট নজরুল হাওলাদার সর্বদা দা নিয়ে চলে। তারা কোন আইন-কানুন ও সালিশ ব্যবস্থা মানে না নজরুল ও তার বাহিনীর ভয়ে এলাকায় সবাই আতস্কে থাকে তাই এহেন কর্মকান্ডের বিচার চায় এলাকা বাসি। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :