আক্তারুজ্জামান : [২] হু হু করে করোনা শনাক্তের সংখ্যা বাড়ছে দেশে। এর মধ্যে জীবন জীবিকা চালানোর তাগিদে সীমিত পরিসরে দোকানপাট খোলার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এরপরই করোনার ঝুঁকি উপেক্ষা করেই কেনাকাটা করতে নেমেছেন অনেকেই। কিন্তু এবারের ঈদটা অন্যান্যবারের মতো নয়। তাই নিজেদের উৎসবেও সংযম বজায় রাখবেন জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।
[৩] করোনায় পাওয়া ছুটিতে স্ত্রীকে নিয়ে নিজ জেলা সাতক্ষীরাতে আছেন মুস্তাফিজুর রহমান। বিয়ের পর দুই ঈদে স্ত্রীকে বিশেষ উপহার দিলেও এবার সেই সুযোগটা হচ্ছে না তার। এ নিয়ে কোনো খারাপ লাগাও কাজ করছে না কাটার মাস্টারের। তার কাছে জীবনের নিরাপত্তাই আগে। প্রথম আলো
[৪] ঈদ শপিংয়ের প্রশ্ন উঠতেই মোহাম্মদ মিঠুনে পাল্টা প্রশ্ন ‘কিসের কেনাকেটা? যেখানে ঈদের নামাজ পড়া নিয়েই অনিশ্চয়তা আছে, সেখানে ঈদের কাপড় কেনাকেটা নিয়ে মানুষ কেন ব্যস্ত, সেটিই বুঝতে পারছি না!
[৫] ফেনীতে অবরুদ্ধ সময় কাটছে সাইফউদ্দিনের। শহরের দোকানপাট সব বন্ধু এখনো। খোলার পরও কেনাকাটার ইচ্ছে নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। ক্রিকেট বন্ধ থাকায় আনন্দ পাচ্ছেন না এ পেস অলরাউন্ডার। ফলে ঈদ শপিং করে বাড়তি ঝুঁকি নিতে চান না।
[৬] সিলেটের দোকানপাট সব খুলেছে। তবে ঈদের কেনাকেটার চেয়ে করোনা পরিস্থিতি বেশি ভাবাচ্ছে পেসার আবু জায়েদ রাহীকে। তার কেনাকাটার কোনো ইচ্ছেই নেই। আগের দুটি পাঞ্জাবি দিয়ে এবারের ঈদ চালিয়ে নেবেন রাহী।
[৭] তবে এদের মধ্যে ব্যতিক্রম পেসার আল আমিন। ছুটির পরপর বাড়িতে যেয়ে কিছু কেনাকাটা করেছিলেন। ওই সময় বাচ্চাদের কিছু জামা-কাপড় কিনে ফেলেছিলেন। কেননা ওই সময় সংক্রমণের হার অনেক কম ছিলো।
আপনার মতামত লিখুন :