প্রভাষ আমিন : করোনাকাল আমাদের শোকের ওপর শোকের পাহাড় চাপিয়ে দিচ্ছে। শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি- সবক্ষেত্রে যিনি ছিলেন আমাদের বাতিঘর, সেই ড. আনিসুজ্জামানও চলে গেলেন আমাদের ছেড়ে। বিকেল (১৪ মে) ৪টা ৫৫ মিনিটে তিনি সিএমএইচে পরলোকগমন করেন।
বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে তিনি শুধু বাংলাদেশ নয়, পশ্চিমবঙ্গেও সমান সম্মানিত ছিলেন। এবারের নারী দিবসে এটিএন নিউজ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে জানতে চেয়েছিল তাঁদের সাফল্যে তাঁদের সহধর্মিনীদের অবদানের কথা। মুন্নী সাহার আইডিয়ায় একটা তালিকা করা হয়। সবার ওপরে ছিল ড. আনিসুজ্জামানের নাম। কিন্তু তাঁকে রাজি করানোটাই ছিল সবচেয়ে কঠিন। স্যারের ছেলে আমাদের বন্ধু আনন্দ জামানকে ধরে নিয়েছিলাম, ৭ মার্চ বিকেল ৫টায়।
এটিএন নিউজের রিপোর্টার আজাদ গিয়েছিলেন স্যারের গুলশানের বাসায়। স্যার বেশ মজা পেয়েছিলেন, কথা বলেছিলেন প্রাণ খুলে। সম্ভবত সেটিই কোনো টোলিভিশনে ড. আনিসুজ্জামানের শেষ উপস্থিতি। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :