আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] রোববার প্রথম উত্তেজনা তৈরি হলেও পুলিশ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করার পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। কিন্তু মঙ্গলবার দুপুর থেকে নতুন করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। ওই এলাকায় বোমাবাজি আর আগুনের ধোঁয়া নদীর অন্য দিক থেকেও দেখা গেছে।বিবিসি, আনন্দবাজার
[৩] স্থানীয় সূত্রগুলি বলছে, কয়েকদিন আগে করোনাভাইরাস পরীক্ষার একটি বুথ স্থপান করা হয়েছিলো হুগলির তেলেনিপাড়া এলাকায়। পরীক্ষায় শুরুতে বেশ কিছু মুসলিমের করোনা পজিটিভ আসে।
[৪] এখনও পর্যন্ত তিন দফায় মোট ১১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন চন্দননগরের পুলিশ কমিশনার হুমায়ূন কবীর।
[৫] এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘ক্যাম্পটা মুসলমান প্রধান এলাকায় হয়েছিলো, তাই স্বাভাবিকভাবেই পজিটিভ এলে মুসলমানদেরই হবে। কিন্তু সেটা নিয়ে হিন্দুদের একাংশ মুসলমান বিদ্বেষ ছড়াতে থাকে। মুসলমানরাই করোনা ছড়াচ্ছে বলে টিটকিরি দেওয়া হয়।’
আপনার মতামত লিখুন :