শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৩ মে, ২০২০, ০৭:৪৪ সকাল
আপডেট : ১৩ মে, ২০২০, ০৭:৪৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আবীর অভিনীত রাগী ছবিটি চীনেও মুক্তি পাবে

ইমরুল শাহেদ : [২] মিজানুর রহমান মিজান পরিচালিত এবং আবীর-আচল জুটি অভিনীত রাগী ছবিটি রপ্তানি ক্ষেত্রে বড় ধরনের রেকর্ড করতে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। একটি চীনা কোম্পানি ছবিটি দুই লাখ ডলারে চীনের রাইট কিনে নেওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছে। বিষয়টি এই করোনা দুর্যোগের মধ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে।

[৩] যেহেতু ছবিটি বাংলা ভাষায় নির্মিত হয়েছে, সেহেতু ছবিটি ইংরেজী সাবটাইটেল করে দিতে হবে - এটাই হরো চীনা কোম্পানিটির শর্ত।

[৪] ছবিটির নায়ক আবীর জানিয়েছেন, কোভিড-১৯ দুর্যোগ শুরু হওয়ার আগেই কথা চূড়ান্ত হয়ে আছে। হঠাৎ করোনা এসে যাওয়ার কারণে চুক্তি স্বাক্ষর করা সম্ভব হয়নি। করোনা চলে গেলেই তিনি চুক্তির দিকে এগিয়ে যাবেন।

[৫] তিনি বলেন, চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হয়ে গেলে নিশ্চিত করে বলা যাবে, আমার এ ছবিটি বিদেশি মুদ্রা উপার্জনের ক্ষেত্রে প্রথম হয়ে থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, ছবিটি যদি রেডি থাকে তাহলে এখনই অনলাইনে সব কাজ সেরে ফেলার জন্য চীনা কোম্পানিটি চাপ দিচ্ছে।

[৬] তিনি বলেন, ছবিটির সঙ্গীত পরিচালক শওকত আলী ইমন বলেছেন আগামী দশ দিনের মধ্যে তিনি ছবিটির আবহসঙ্গীতের কাজ শেষ করে দিতে পারবেন। ছবিটির কালার গ্রেডিং হবে ভারতে। এর মানে ছবিটির কিছু কাজ এখনো বাকি আছে।

[৭] উল্লেখ করার বিষয় হলো, আবীর একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। চীনের সঙ্গেই তার সব ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে। তিনি চাইলে শুধু রাগী নয়, অন্যান্য ছবিও রপ্তানির মাধ্যমে চীনে বাংলাদেশের ছবির এক বাজার তৈরি করতে পারেন। ভারতীয়, বিশেষ করে মুম্বাইয়ের ছবিগুলো ভারতসহ বিশ্বজুড়ে একইসঙ্গে মুক্তি পায়। মুম্বাই চলচ্চিত্র বিদেশ থেকে বড় ধরনের অর্থ আয় করে থাকে। সালমান খান, আমীর খানের বড় বাজার আছে চীনে। সেখানকার দর্শক সমাজ এই দুই তারকাকে ব্যাপকভাবে চেনে। আবীরও একই উদ্যোগ নিতে পারেন। সেখানকার গণমাধ্যমে এদেশের তারকাদের তুলে ধরতে হবে।

[৮] ছবি মুক্তির আগেই সংশ্লিষ্ট শিল্পীদের দর্শকের কাছে পরিচিত করে তুলতে হবে। যা করে ভারতীয় গণমাধ্যম। রাগী ছবির স্বার্থে আবীরকেও সে উদ্যোগ নিতেই হবে। এদেশের বর্তমান সংকুচিত বাজার থেকে বেরিয়ে, বিদেশে বাজার খুঁজে পেলে চলচ্চিত্রশিল্পের জন্য মঙ্গলজনক হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়