তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] পল্লীর নারী উদ্যোক্তা লাভলী বেগম বলেন, করোনার প্রভাবে বৈশাখেও পোশাক বিক্রি হয়নি। এখন ঈদের মার্কেটেও তেমন জমেনি। এতে পোশাক মজুদ থাকায় লোকসান গুণতে হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে পুঁজি হারিয়ে পথে বসতে হবে । করোনা সংকট মোকাবেলা এখনই সরকারি সহায়তার প্রয়োজন। যমুনা টিভি
[৩] উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো.সাইফুজ্জামান জাহিদ বলেন, অসহায়-কর্মহীন নারীদের স্বাবলম্বী করতে পাঁচটি সমিতির মাধ্যমে দুই শতাধিক নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণসহ ঋণ সহায়তা দেয়া হয়। প্রশিক্ষণের পর পোশাক তৈরীর উপার্জিত অর্থে ভালোই চলছিলো তাদের সংসার। কিন্তু করোনার প্রভাবে এই পল্লীর অন্তত ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকার ক্ষতির আশষ্কা করা হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি উত্তরণে ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের পাশে থাকাসহ সহায়তার সব ধরণের পদক্ষেপ নেয়ার কথাও জানান তিনি।
[৪] ইউসিসিএ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, করোনা ভাইরাস সংকটের এই মর্হুতে নারী উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের টিকে থাকা অসম্ভব। তাই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠাসহ নারী কারিগরদের জীবন মান উন্নয়নে প্রাণোদনা আর সহজ শর্তে ঋণ সহায়তার পাশাপাশি সরকারকে সর্ব্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার দাবি জানান তিনি।
আপনার মতামত লিখুন :