বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] ভাইপো প্রবীর রায় ফেসবুকে দাবি করেছেন, বিশ্বজিৎ রায়ের দাহের সময় তিনি ও তার ভাই স্নেহাশিষ রায় অংশ নিয়েছেন। কিন্তু সাংবাদিকরা ভুল রিপোর্ট করেছে।তার এই স্ট্যাটাসটি মানবাধিকার নেত্রী প্রিয়া সাহাও শেয়ার করেছেন।
[৩] বিষয়টি নিয়ে নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার ইউএনওকে টেলিফোনে জিজ্ঞাস করলে তিনি বলেন। উনার পরিবারের লোকজন কাছে যেতে ভয় পেয়েছে। আমি লাথি দিয়ে দরজা ভেংগে লাশ ঘরের বাইরে বের করেছি।মৃতের ছেলেকে অনেকটা জোর করেই শশ্মানে নিয়েছি। সে শুধু মুখাগ্নিই করেছে। তারপর আর কাছেও যায়নি।
[৪] সৎকারের সময় উনার দূর সম্পর্কের একজন আত্মিয় ছিলেন, আর ছিলেন যিনি রিপোর্টটি করেছেন সেই সাংবাদিক, পুলিশের এসআই। আর লাশটি নিয়ে যাওয়ার জন্য যে ভ্যানচালক ছিল সে। মুলত আমরাই দাহ করেছি। পরে শ্মশানে যেসব কাজ করতে হয় এগুলো করেছি।
[৫] প্রবীর রায় লিখেন, সৎকার শেষ করে আমরা বিকালে বাড়ি ফিরি। আমরা অমানুষ নই। আমরা পালিয়ে যাইনি।
[৬] ইউএনও বলেছেন, মৃতের পরিবারে একজন ডাক্তার রয়েছেন, তিনি পরে আমাকে বলেছেন, একমাত্র ছেলেকে হারনোর ভয়ে মা ও আত্মিয়রা এমনটা করেছে।
আপনার মতামত লিখুন :