আনিস তপন : [২] সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবের স্বাক্ষর করা এ সংক্রান্ত চিঠি ইতোমধ্যে গর্ভনরকে দেয়া হয়েছে।
[৩] করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক চাষি, খামারি এবং উদ্যোক্তাদের আর্থিক ক্ষতি মোকাবেলায় ঋণ বিতরণে জেলা ও উপজেলায় বিদ্যমান কৃষিঋণ কমিটিকে সম্পৃক্ত করার অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।
[৪] কৃষি খাতে চলতি মূলধন সরবরাহের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ৫ হাজার কোটি টাকার পুন:অর্থায়ন স্কীমের আওতায় ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে এ উদ্যোগ নেয়ারও অনুরোধ জানানো হয়েছে গভর্নরকে।
[৫] ঋণ বিতরণ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তাদের সংযুক্ত করা হলে প্রান্তিক খামারিরা উপকৃত হবে এবং এ কর্মসূচি সফল হবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে।
[৬] এতে আরো বলা হয়, প্রান্তিক পর্যায় থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক পুন:অর্থায়ন স্কীম গঠন ও পরিচালনা নীতিমালা ঘোষণা করলেও প্রান্তিক চাষি, খামারি ও উদ্যোক্তাগণ স্থানীয় ব্যাংক থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত ও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। ঋণ বিতরণে দেখা দিচ্ছে সংশয়। এতে তারা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে।
[৭] প্রকৃত চাষি, খামারি ও উদ্যোক্তারা ঋণ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত মারাত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং এর উদ্দেশ্যে সফল হবে না বলেও মনে করছে মন্ত্রণালয়।
আপনার মতামত লিখুন :