বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা মানুষের স্বাস্থ্যের উপযোগী এই ধরনের লাইট তৈরীর জন্য কাজ করছেন। তাদেও মতে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এই লাইট পরিবর্তন করে দিবে করোনা যুদ্ধের গতীমুখ।
[৩] গবেষক ডেভিড বার্নার এএফপিকে দেয়া এক স্বাক্ষাৎকারে বলেন, গত ৩ বছর যাবৎ খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও অন্য জীবানু মারতে এই রে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানব দেহে ব্যবহার হয়না কারণ এটি স্কিন ক্যান্সার ও চোখের সমস্যা সৃষ্টি করে।
[৪] আমাদের গবেষণা হলো এই রেকে মানব উপযোগী করা। ২০০ ন্যানোমিটার ওয়েব দৈর্ঘে এই লাইটকে আনতে পারলেই এটি মানব উপযোগী হবে।
[৫] এয়ারপোর্ট, রেস্টুরেন্ট, হাসপাতাল, জাহাজ, ট্রেন, মার্কেট, বিমানে এই রে ব্যবহার করা যাবে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীন তার সাবওয়েগুলোতে শুধুমাত্র রাতের বেলা এই লাইট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
[৬] জাপানের ওশিও কোম্পানি ইতিমধ্যেই এই লাইট প্রস্তুত করেছে। অক্টোবর থেকে তা জাপানের হাসপাতালগুলোতে ব্যবহার হবে।
আপনার মতামত লিখুন :