পাঁচ পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ ১ম পর্ব।
রাহুল রাজ : [২] চলতি বছরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। টাইগার ভক্তদের প্রত্যাশার শেষ নেই। কিন্তু সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বাংলাদেশের পরিসংখান ভক্তদের সব প্রত্যাশায় পানি ঢেলে দেয়।
[৩] ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পরে বাংলাদেশ ম্যাচ খেলেছে ২০টি। জয় পেয়েছে ৬টি ম্যাচে। শেষ ৪ বছরের জয়ের হিসাবে বাংলাদেশে থেকে জয়ের হিসাবে এগিয়ে আছে আইসিসির সহযোগী দেশগুলোর মধ্যে উগান্ডা, স্পেন, ইতালি, জার্মান, পাপুয়া নিউগিনি, নামিবিয়া, সৌদির আরব, রোমানিয়া, লুক্সেমবার্গ, বেলিজ, কুয়েত, ফিলিপাইন, মেক্সিকো ও নাইজেরিয়ার মত ক্রিকেট বিশ্বের অখ্যাত দেশগুলো। আইসিসির মোট সহযোগী ৮৪ টির মধ্যে শেষ চার বছরে জয়-পরাজয়ের তালিকায় ৩৮তম স্থানে টাইগাররা।
[৪] ২০১৬ বিশ্বকাপের পর ভারত টি-টোয়েন্টি খেলেছে ৫৮টি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪০টি, পাকিস্তান ৪০টি, আয়ারল্যান্ড ২৯টি, মালয়েশিয়া ২৯টি, নেদারল্যান্ড ২৬টি, ইউএই ২৩টি, নেপাল ২৩টি, কাতার ২৩টি, হংকং ২৩টি, নিউজার্সি ২১টি, পাপুয়া নিউগিনি ২১টি আর বাংলাদেশ ২০টি। তবে আশার কথা বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশ এখনো ২৫টি টি-২০ ম্যাচ খেলবে।
[৫] টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের উন্নয়নের বাঁধা হিসাবে ব্যাটসম্যানদের ধারাবাহিকতা, ফিল্ডিংয়ের দূর্বলতা ও একজন ভাল মানের লেগ স্পিনারের অভাব পূরনের ব্যর্থতাকে বড় করে দেখছে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।
[৬] টি-২০ একহাজারের থেকে বেশি রান করা ব্যাটসম্যান বাংলাদেশ মাত্র ৪ জন। তামিম, সাকিব, রহিম এবং রিয়াদ।
আপনার মতামত লিখুন :