লাইজুল ইসলাম: [২] করোনা শনাক্তে প্রথম থেকে শুধু কাজ করে সরকারের রোগতত্ত্ব রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট। পরে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পিসিআর মেশিন বসানো হয়। যাদের আগে থেকে ছিলো তাদেরকেও এর আওতায় আনা হয়। অনেকে ইচ্ছাকৃত ভাবে সরকারকে সহযোগিতা করে।
[৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসণ ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, ঢাকায় কাজ করছে ১৭টি ল্যাব। এরমধ্যে বেসরকারি আছে দুটি হাসপাতাল। এছাড়া সেনাবাহিনীর কয়েকটি ল্যাব দেশ ব্যাপী কাজ করছে। সেনা হাসপাতালের ৪টি ল্যাব করোনা টেস্টের কাজ করছে।
[৪] ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, রাজধানীতে আরো দুটি বেসরকারি হাসপাতালকে করোনা টেস্টের জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছে। তারা ল্যাব বসালে পরিদর্শন শেষে কাজ শুরু করার অনুমতি দেওয়া হবে। রাজধানীর আরো বেসরকারি হাসপাতাল যদি অনুমতি চায় তাহলে তাদের শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হবে।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসণ বলেন, ঢাকার বাইরে আরো ১৬টি ল্যাব কাজ করছে। তাদের মধ্যে একটি হাসপাতাল বেসরকারি। আরা বাকিগুলো সরকারি প্রতিষ্ঠান। ঢাকার বাইরে আরো কয়েকটি হাসপাতালের আবেদন জমা আছে। তাদেরগুলো আমরা যাচাই বাছাই করছি। শর্তসাপেক্ষে ও সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে অনুমতি দেয়া হবে।
[৬] ডা. সুলতানা বলেন, ঢাকা ও সারাদেশে আরো বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তাদের নিজ উদ্যোগে পিসিআর মেশিন ও ল্যাব বসাচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ হলে করোনা নমুন সংগ্রহ ও শনাক্তের সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।
আপনার মতামত লিখুন :