ডিডিমুন: [২] ৩০ জন চিকিৎসকের মধ্যে যে চার চিকিৎসক নেতৃত্ব দেন তারা হলেন, অক্সফোর্ড বিশ্বদ্যিালয়ের কার্ডিয়াক সার্জন শাকিল ফরিদ, বিট্রেনের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ জাহেদ ইকরাম ও যুক্তরাষ্ট্রের ইলিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ তাসভিরুল ইসলাম ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী লিয়াকত আলী ।এদের সবারই ইউরো-আমেরিকায় কোভিট রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
[৩] বলা হয়, বাংলাদেশে আলাদা করে কোভিড হাসপাতাল করার দরকার নেই। একই হাসপাতালে করোনা ইউনিট আলাদাভাবে থাকা দরকার।এটি না করলে চিকিৎসক ও রোগীর মনে ভীতি জন্মায়।
[৪] হাসপাতালগুলোকে গ্রীন রেড, রেড জোন, এমবার জোনে ভাগ করা। গ্রীন জোনে থাকবেন সেসব রোগীরা যাদের কোভিড নেই কিন্তু অন্য রোগ রয়েছে। কোভিড আক্রান্ত অথচ কম ঝুঁকির রোগীরা থাকবেন এমবার জোনে, আর বেশি ঝুঁকির কোভিট রোগীরা থাকেবন রেড জোনে। এক জোনের পেশেন্টকে অন্য জোনে রাখলে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।এছাড়া জোন অনুযায়ীর চিকিৎসা দেওয়া হলে চিকিৎসকেরও কম ঝামেলা হয়।কারণ জোন অনুযায়ী সেবায় সময় বন্টনও ভাগ করা যায়।
[৫] চিকিৎসকদের সবসময় পিপিই পরার দরকার নেই। যখন রোগীকে চিকিৎসা দিতে ধরতে যাবেন তখনই পিপিই দরকার।এছাড়া শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখেও মাস্ক ব্যবহার করলেও চলে।
[৬] আইসোলেশন জোন বাড়াতে হবে।বসুন্ধরা যে জায়গাকে হাসপাতাল করেছিল সেরকম অনেক ভালো জায়গাকে আইসোলেশন সেন্টার করা যেতে পারে।
[৭] আরটিপিসিআরে অনেক সময় ভুলবশত রোগী শনাক্ত হচ্ছে। একই রোগীর একবার পজেটিভ তো পরদিনই নেগেটিভ আসছে। এক্ষেত্রে কীটগুলোও ভালো কি না সেটি তনাক্ত করা জরুরি।
[৮] প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা থাকতে হবে হাসপাাতালে। অক্সিজেন মাপার যন্ত্রও থাকা জরুরি।
আপনার মতামত লিখুন :