মিনহাজুল আবেদীন : [২] বুধবার ডিবিসি টিভির টকশোতে গ্রামীণ পোশাকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, দোকানগুলো খুললে দেশের অচল অবস্থায় স্বচ্ছলতা ফিরে আসবে। তবে সবাইকে নিয়ম মেনে শৃঙ্খলার সাথে কাজ করতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, দেশীয় শিল্পটা নির্ভর করছে কুটির শিল্পের ওপর। ফলে সকল সংগঠন মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে দোকানপাটগুলো ১০ তারিখেই খুলবে। এ জন্য সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে ধারণা করা যাচ্ছে, স্বল্প আকারে বেচাকেনা হতে পারে।
[৪] শুভাশিষ ভৌমিক বলেন, শো-রুম থেকে কেউ চাইলেও ট্রায়াল দিয়ে পোশাক কিনতে পারবেন না। আর নির্দিষ্ট সংখ্যক লোক ছাড়া দোকানে প্রবেশ করতে পারবেন না। সবাইকে টোকেনের মাধ্যমে ঢোকার অনুমতি দেয়া হবে।
[৫] স্বাস্থ্য নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দোকানে প্রবেশ করলে ক্রেতাদের হ্যান্ডস্যানিটাইজার দেয়া হবে। জুতার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাতে সবাই একটি পাত্রের মধ্যে জুতাটাকে জীবাণুমুক্ত করে তারপর প্রবেশ করতে পারেন। দোকানের কোনো জিনিস ধরলে হাতে গ্লাভস থাকতে হবে। ক্রেতা এবং দোকানদারের মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। তিনি বলেন, কর্মীদের ১ ঘণ্টা পর পর হাত ধুতে হবে। প্রতিটা শো-রুমে পানি এবং সাবানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
[৬] তিনি আরও বলেন, ঢাকা শহরের সব জায়গায় এ বিষয়ে তদারকি করা হবে। আইন অমান্য করলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। কোনো শোরুমে কোনো কর্মীর করোনা শনাক্ত হলে তাৎক্ষণিক দোকান বন্ধ করে দেয়া হবে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :