মো. আখতারুজ্জামান : [২] বর্তমান পরিস্থিতি কাঠিয়ে উঠতে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর তহবিল পেতে বিশেষ পদক্ষেপের পাশাপাশি ব্যাংকের তারল্য ব্যবস্থাপনা ঠিক রাখতে অনুৎপাদনশীল খরচ যেমন বৈদেশিক ট্যুর, হাউজিং ও কার লোন কমানোর পরামর্শ দিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি।
[৩] বুধবার অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এ প্রস্তাব দেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম।
[৪] তিনি করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থমন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং এফবিসিসিআইয়ের সমন্বয়ে কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেয়া হয়।
[৫] এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের অবশ্যই অতিরিক্ত রিসোর্স প্রয়োজন হবে। এ জন্য উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের অগ্রাধিকার পুনর্বিন্যাস করতে হবে।
[৬] ফজলে ফাহিম বলেন, ব্যাংকিং খাতের বিদ্যমান তারল্য ও ক্যাপিটাল বিষয়ক চ্যালেঞ্জগুলোর কারণে ব্যাংকসমূহ ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ঝুঁকির বিষয়টি অগ্রাহ্য করতে পারছে না। ব্যাংকের তারল্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুর্নবিন্যাস সুনির্দিষ্ট উদ্যোগের কারণে বর্তমানে তারল্য ৪৬ হাজার কোটি টাকা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা এবং ইডিএফসহ ৭০ হাজার কোটি টাকা হওয়ার কথা এবং এসএলআর-এর মাধ্যমে এক লাখ কোটি এক্সেস টু ফান্ড থাকার কথা।
[৭] তিনি বলেন, সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণোদনা তহবিলের আওতায় ব্যাংকসমূহকে সুদের হারের ভর্তুকির পাশাপাশি ম্যাচিং ফান্ড সুবিধা প্রদানের বিষয়টি ব্যাংকিং সেক্টরকে সহায়তা করবে। গতানুগতিক ব্যাংকিং থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ রিফাইন্যান্স স্কিম প্রণোদনাকে আরও কার্যকর করবে।
আপনার মতামত লিখুন :