আমিরুল ইসলাম : [৩] তিনি বলেন, বিগত ৩৫ দিনে ঘর থেকে বের হবার সময় সর্বদা এপ্রন, মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লাবস ব্যবহার করেছি। এর মধ্যে বাজারে গিয়েছি মাত্র চার দিন। অনেক সতর্কতার মধ্যে থেকেও করোনা শনাক্ত হওয়ায় আমি যেমন অবাক হয়েছি, তেমনি আমার বন্ধু ও সহকর্মীরাও হতবাক হয়েছেন।
[৪] ইউসুফ আলি বলেন, সন্তানরা যেন ভীত না হয়, সেকারণেই তাদের কাছে চিকিৎসার বিষয়টি লুকিয়ে রেখেছি। অফিসে কর্মরত আছি, এমন সান্তনা দিয়ে আসছি। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, আমাকে ছাড়া স্ত্রী ও ছোট শিশুরা কিভাবে দিন পার করছে তা আমার জানা নেই। আমার অর্বতমানে পরিবারের কি হবে তাও জানি না।
[৫] ইউসুফ আলি (৪০) জানান তিনি ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন। স্থায়ী ঠিকানা পাবনা জেলার সদরে। তবে কাজের সুবিধার্থে পরিবার নিয়ে রাজধানীর একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে স্ত্রী ও ৪ এবং ১১ বছরের দুই সন্তান নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছি।
আপনার মতামত লিখুন :