কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশ বুধবার কিটসহ জরুরি চিকিৎসা সামগ্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে. আবদুল মোমেনের কাছে হস্তান্তর করেন।
[৩] ভারতীয় হাইকমিশন জানায়, কিটগুলির সাহায্যে ৩০ হাজার পরীক্ষা করা সম্ভব হবে।
[৪] ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি বলেন, কিটগুলি ভারতের ‘মাই ল্যাব ডিসকভারি সলিউশন প্রাইভেট লিমিটেড’ এর উৎপাদিত।
[৫] কোভিড-১৯ শনাক্তকরণের জন্য ভারতে বহুল ব্যবহৃত।
[৬] বাংলাদেশ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শনাক্তকরণ কিট প্রাপ্ত প্রথম অংশীদার দেশ যা এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রতি ভারতের গুরুত্বকে প্রতিফলিত করে।
[৭] ভারতের প্রশংসা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, কিটগুলি বাংলাদেশে পরীক্ষার সংখ্যা বাড়িয়ে দেবে, যা এই মুহূর্তে খুব প্রয়োজন।
[৮] কিটগুলি প্রয়োজনীয় তাপমাত্রায় সংরক্ষিত অবস্থায় ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পর আইইডিসিআর এ পাঠানো হয়।
[৯] গত ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনালাপে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মহামারির প্রভাব হ্রাস করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহায়তায় ভারতের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছিলেন।
[১০] এর আগে প্রথম দফায় ৩০ হাজার সার্জিক্যাল মাস্ক এবং ১৫ হাজার হেড-কাভার হস্তান্তর করে।
[১১] দ্বিতীয় দফায় এক লাখ হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ট্যাবলেট এবং ৫০ হাজার জীবাণুমুক্ত সার্জিকাল ল্যাটেক্স গ্লাভস হস্তান্তর করে দেশটি।
আপনার মতামত লিখুন :