আরিফ হোসেন: [২] ঈদের কেনাকাটা করতে যেয়ে আপনি কি করোনায় আক্রান্ত হতে চান। না ঘরে থেকে নিজেকে ও পরিবারকে বাঁচাতে চান। সিদ্ধান্ত আপনার। দেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা যখন ক্রমেই বাড়ছে, তখন ঈদ সামনে রেখে শর্তসাপেক্ষে (১০ মে) থেকে সীমিত পরিসরে খুলছে হাটবাজার ও শপিং মলগুলো। এইসময়ে এমন সিদ্ধান্তকে আনন্দের উপলক্ষ দিয়ে মৃত্যু ডেকে আনা। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। নিউজ ২৪
[৩] দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা যখন ১০ সহস্রাধিক, তখন শহরের চেহারাটা এমন। সড়কে বাড়ছে মানুষ আর যানবাহনের চাপ। সামনে ঈদ, তাই সীমিত পরিসরে খুলে দেয়া হচ্ছে হাটবাজার, শপিং মল।
[৪] শহরগুলো ফিরে যাবে সেই পুরোনো চরিত্রে, মার্কেট ও পথ ঘাটে জনসমাগম বাড়বে আরো। অদৃশ্য শত্রæ করোনা এই সুযোগে বিস্তার ঘটাবে আরো বেশি।
[৫] যদিও অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এরই মধ্যে স্পষ্ট করেছেন, তাদের সচেতন অবস্থান।
[৬] জনস্বাস্থ্য বিশেজ্ঞরা বলছেন, দোকানপাট ও শপিং সেন্টার খোলা রাখা হলে, অবশ্যই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
[৭] করোনা মোকাবেলায় গত ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে ছুটি ও লকডাউন পরিস্থিতি চলছে। এই সময়ে ছয় দফা বাড়ানো হয় সরকারি ছুটি।