জিল্লুর রহমান
আচ্ছা, করোনাভাইরাস কি আমার মতো রাত জেগে থাকে? সব কড়াকড়ি যেন সন্ধ্যার পরেই। আর আমিতো মনে করেছিলাম করোনা তাড়িয়েই বাংলাদেশ ঈদ উদযাপন করবে। এখন তো মনে হচ্ছে, করোনাই হবে এবারের ঈদে ঘরে ঘরে মূল অতিথি। করোনার সঙ্গে বসবাস মন্দ নয়। করোনা কিছু বিষয় যেমন উন্মোচিত করেছে, অতি গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছুকে আড়ালও করে রেখেছে।
নির্বাচিত মন্তব্য : সাজিদুর রহমানÑ করোনার সাথে কর্তৃপক্ষের সমঝোতা চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তি অনুযায়ী করোনা নির্দিষ্ট সময়ে সংক্রমণ বিরতে থাকবে। অর্থাৎ জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী, যারা দিনের বেলা শপিং করতে আসবে, করোনা তাদের আক্রান্ত করবে না। [২] ইউসুফ আলী এসকে- সোনার বাংলায় কঠিন লকডাউন চলছে। লকডাউনের ঠেলায় ঈদে অনেকে দামি পোশাক কিনেও পড়তে পারবে না, অনেকে সেমাই কিনে খেয়ে মরতে পরবে না। সাধারণ মানুষকে করোনা বরণ করার জন্য রাস্তায় নামিয়ে, করোনার চাইতে শক্তিশালী ভিআইপি গণগুহায় পালাবে। করোনা যতো শক্তিশালী হোক তাদের খুঁজে পাবে না। করোনা তা-বের পর বলা হবে করোনা যুদ্ধে আমরা চ্যাম্পিয়ন, নতুবা বলা হবে আমাদের মন্ত্রী সাহেব করোনায় সফলতার জন্য বিশ্বসেরা স্বাস্থ্যমন্ত্রী উপাধি বা মেডেল পেয়েছেন। [৩] শওকত আলী চৌধুরী- লকডাউন উঠে গেলে-বাঙাল মূলকের আবাল-আবালীরা ঈদ শপিংয়ের জন্য হুমড়ি খেয়ে শস্পিং মলে উপছাইয়া যে পড়বে না। তাছাড়া, ঈদের পুণ্যবান-মহব্বতি কোলাকুলির শঙ্কাও কি উড়িয়ে দেওয়া যাবে। লকডাউন : ঈদের ৫দিন পর পর্যন্ত বাড়ানো হোক। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :