শাহনাজ বেগম: [২] নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডার্ন ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে মন্ত্রিসভার বৈঠকে অংশ নিয়ে মঙ্গলবার জানান, করোনা নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে যারা আসবে তাদের জন্য দেশটির সীমানা এখনই উন্মুক্ত নয়। বিবিসি
[৩] সম্ভাব্য ‘ট্রান্স-তাসমান বাবল’ নিয়ে দেশ দুটির মধ্যে আলোচনা করা হয়েছিলো যেখানে লোকেরা অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডে নির্বিঘ্নে এবং কোয়ারেন্টিন ছাড়াই যেতে পারে।
[৪] অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড উভয়ই করোনা মোকাবিলায় প্রায় সমস্ত বিদেশিদের জন্য সীমানা বন্ধ করে দিয়েছে। তবে অস্ট্রেলিয়া শিঘ্রই লকডাউন তুলে নেয়ার চেষ্টা করছে।
[৫] নিউজিল্যান্ডের বৃহত্তম শিল্পগুলির মধ্যে একটি হচ্ছে পর্যটন যা দেশটির মোট কর্মসংস্থানের ১০ ভাগ কাজ করে পর্যটন খাতে এবং জিডিপির প্রায় ৬ শতাংশ অবদান রাখে। বেশিরভাগ দর্শনার্থী আসে অস্ট্রেলিয়া থেকে তারপরে চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
[৬] দেশটিতে এ পর্যন্ত দেড় হাজার মানুষ করোনা আক্রান্ত এবং মারা গেছন ২০ জন। অস্ট্রেলিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজারের বেশি এবং মারা গেছেন ৯৬ জন।
আপনার মতামত লিখুন :