আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও কর্মকর্তারা প্রায় নিয়মিতই এই দাবি করে আসছেন। তাদের দাবি, এই বিষয়ে প্রমাণও আছে তাদের কাছে। তবে বিশেষজ্ঞরা এই বিষয়ে একমত নন। এনবিসি
[৩] নভেম্বরে প্রথম উহানে স্বাস্থ্যসঙ্কটের বিষয়টি খেয়াল করে মার্কিন গোয়েন্দারা। ডিসেম্বরেই তারা বিষয়টি মার্কিন সরকারকে জানায়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল জানুয়ারি মাসে প্রথম এই বিষয়ে বৈঠক করে।
[৪] তবে, অধিকাংশ কর্মকর্তাদের দাবি, ট্রাম্প গোয়েন্দা রিপোর্ট পড়ছেন, এমন ঘটনা আসলে অত্যন্ত বিরল। ট্রাম্প আসলে এইধরণের প্রতিবেদনকে গুরুত্বই দেননি। তাই গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি চীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন, এই ধারণা সঠিক নয়।
[৭] একটা বিষয় স্পষ্টভাবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভাইরাস কোনও ল্যাব থেকে পালাতে পারে না। সেই সক্ষমতদা তার নেই। পালাতে গেলে প্রয়োজন হবে কোনও বাহকের। যে ল্যাবে ভাইরাস নিয়ে গবেষণা হয়, সেখানে সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহাল থাকে। তাই ভাইরাস পালিয়েছে এই ধারণা অবান্তর।
[৮] আরেকটা হাইপোথিসিস হলো চীন ইচ্ছে করে এই ধরণের ভাইরাস ছেড়েছে কিনা। বিজ্ঞোনীরা বলছেন কোভিড-১৯ এর কারণে সবার আগে ভেঙে পড়েছিলো চীনের চিকিৎসা খাতই। পৃথিবীর কোনও দেশ নিজ চিকিসা খাত ভেঙে পড়তে দেবে না। তাই এই ধারণাও অবান্তর।
আপনার মতামত লিখুন :