আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] করোনাভাইরাস বিরোধী লড়াইয়েসামনে থেকেই ভূমিকা রাখতে হচ্ছে গলমাধ্যমকর্মীদের। তারা এই রোগ থেকে নিরাপদ নন। বিশ্বের প্রায় সব দেশেই গণমাধ্যমকর্মীরা এই রোগেআক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশ ও ভারতে আক্রান্তের হার সংখ্যা দুটোই অনেক বেশি। বিবিসি, টাইমস অব ইন্ডিয়া, রিপোর্টাস উইদআউট বর্ডার
[৩] লকডাউনের কারণে ভারতে সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও গণমাধ্যমকর্মীদের ঘরে বসে থাকার সুযোগ নেই। সাংবাদিক, বিশেষত যারা টিভিতে কাজ করেন, বাইরে যাচ্ছেন এবং অনেক সময় জীবানু নিয়ে ঘরে ফিরছেন।
[৪] ভারতে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত সাংবাদিকের সংখ্যা শতাধিক। মুম্বাইতেই এই্ সংখ্যা ৫০ এর বেশি। তবে এখনও কোনও সাংবাদিক মারা গেছেন এমন খবর পাওয়া যায়নি।
[৫] বাংলাদেশে এই রোগে ৫৬ জন গণমাধ্যমকর্মী আক্রান্ত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। মারা গেছেন একজন। কিন্তু এরপরেও গণমাধ্যমকর্মীদের কাজ বন্ধ করার সুযোগ নেই স্বাভাবিকভাবেই। প্রায় সবাইই আতঙ্ক নিয়ে কাজ করছেন।
[৬] সাংবাদিকদের আতঙ্ক কাটাতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। বলা হয়েছে কোন সংবাদিক এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে পরিবার ৫ লাখ রুপির বীমা সুবিধা পাবে। বাংলাদেশ অবশ্য এখনও এ ধরণের কোনও প্যাকেজ ঘোষণা করেনি।
আপনার মতামত লিখুন :