দেবদুলাল মুন্না: [২] দক্ষিণ এশিয়ার সংবাদ প্রকাশকরাও কেউ তাদের পত্রিকার মুদ্রণ বন্ধ করে দিয়েছে, কেউ পাতা কমিয়ে দিয়েছে অথবা বেঁচে থাকার জন্য অনলাইনের উপর জোর দিয়েছে। সাউথ এশিয়ান মনিটর
[৩] কেউ কেউ ছাঁটাই করেছে বা সাংবাদিকদের অস্থায়ী ছুটিতে পাঠিয়েছে। এদিকে বিজ্ঞাপন পাওয়ার হারও কমেছে। বকেয়া বিজ্ঞাপনগুলোর অর্থ লকডাউনের কারণে পরিশোধ করছে না সংস্থাগুলো।
[৪] বাংলাদেশেও প্রথমআলো, সমকালসহ অনেক পত্রিকার পৃষ্ঠা ও মুদ্রণ সংখ্যা কমে গেছে। বন্ধ হয়ে গিয়েছে মানবজমিন, আলোকিত বাংলাদেশ সহ কয়েকটি পত্রিকা।
[৫] ভুটানের কুয়েনসেল, নেপালের সবচেয়ে বড় মিডিয়া হাউজ কান্তিপুর গ্পরুপ সহ দেশের প্রধান সংবাদ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলো নেপালি ও ইংরেজি দুই ভাষারই পত্রিকা প্রকাশনা বন্ধ করে দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে, ডেইলি রিপাবলিকা, এবং দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের নেপাল ভার্সন। সাউথ এশিয়ান অবজারভার
[৬] ভারতের সংবাদ ম্যাগাজিন আউটলুক ৩০ মার্চ তাদের প্রিন্ট ভার্সন ছাপানো বন্ধ করেছে। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া থেকে সাংবাদিক ছাঁটাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।পশ্চিমবেঙ্গর আজকাল পত্রিকা বেরুচ্ছে না।
[৭] পাকিস্তানে দ্য ডনও পত্রিকাটি পৃষ্টা ও মুদ্রণসংখ্যা কমিয়েছে। একই অবস্থা শ্রীলঙ্কা এক্সপ্রেস পত্রিকাটিরও। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :